কিভাবে খুব সহজে PSC, JSC, SSC, HSC, Degree (Pass), Honors এর GPA/ CGPA এবং বিভাগ হিসাব করবেন এবং খুব সহজে জেনে নিন A+/ Golden A+ কি? কত নম্বর পেলে কি রেজাল্ট হয়।
কিভাবে খুব সহজে PSC, JSC, SSC, HSC, Degree (Pass), Honors এর GPA/ CGPA এবং বিভাগ হিসাব করবেন এবং খুব সহজে জেনে নিন A+/ Golden A+ কি? কত নম্বর পেলে কি রেজাল্ট হয়।
হ্যালো বন্ধুরা আমি “আলমগীর কবির” কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি।
যাইহোক, আজ আমি "PSC, JSC, SSC, HSC, Bachelor (Pass), Bachelor (Honors) and Postgraduate" পরীক্ষায় GPA/ CGPA পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং বিভিন্ন সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির ক্ষেত্রে কোন পদে কত GPA/ CGPA বা বিভাগ দরকার হয় এ সম্পর্কে আলোচনা করবো। এছাড়াও, GPA/ CGPA কিভাবে হিসাব করতে হয় তারও বিস্তারিত আলোচনা করবো এবং A+/ Golden A+ কি? কত নম্বর পেলে কি রেজাল্ট হয় ইত্যাদি।
প্রথমে আমি কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর করে দিতে চাই। যে প্রশ্নগুলো নিয়ে সারা দেশে খুব আলোরন সৃষ্টি হয়েছিল। সেগুলো হলোঃ
1| আমি জিপিএ ৫ পেয়েছি? = I got the GPA 5.
3| সিজিপিএ এর এব্রিভিয়েশন কি? = Cumulative Grade Point Average (CGPA).
4| পিএসসি এর এব্রিভিয়েশন কি? = Primary School Certificate (PSC).
5| জেএসসি এর এব্রিভিয়েশন কি? = Junior School Certificate (JSC).
6| এসএসসি এর এব্রিভিয়েশন কি? = Secondary School Certificate (SSC).
7| এইচএসসি এর এব্রিভিয়েশন কি?= Higher School Certificate (HSC) এবং
8| বিএ এর এব্রিভিয়েশন কি? = Bachelor of Arts (BA).
ভূমিকাঃ
আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে প্রচলিত শিক্ষা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তরে ও প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি বা মান অনুস্মৃত হচ্ছে বিধায় মূল্যায়ন ফলাফলের যথার্থতা বিতর্কিত। শিক্ষা বোর্ড ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পরিক্ষায় Grade Point Average (GPA/জিপিএ) এবং Cumulative Grade Point Average (CGPA/সিজিপিএ) পদ্ধতিতে শিক্ষা মূলায়ন করা হচ্ছে।
শুধুমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমাবদ্ধ নয়। এই GPA এবং CGPA পদ্ধতি বিভিন্ন সরকারি/ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির ক্ষেত্রেও মূ্ল্যায়ন করা হচ্ছে। তাই এই GPA এবং CGPA পদ্ধতি সম্পর্কে সবার স্পষ্ট ধারণা থাকা অতিবজরুরী/আবশ্যক।
কিন্তু, বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা ছাত্র/ছাত্রী এবং বিভিন্ন সরকারি/ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্যে কিছু সংখ্যক GPA/ CGPA সম্পর্কে অবগত থাকলেও বেশির ভাগই এই GPA/ CGPA বা বিভাগ হিসাব সম্পর্কে অবগত নয় এবং অনেকেই জানেন না GPA/ CGPA কি? GPA/ CGPA কিভাবে বের করতে হয় এবং GPA/ CGPA কত হলে কোন বিভাগ হয়... ইত্যাদি।
যাইহোক, অতিরিক্ত প্যাচাল না বলে কাজের-কাজ করা যাক। প্রথমে আমরা আলোচনা করবো Grade Point Average (GPA) নিয়ে।
Grade Point Average (GPA) কাকে বলে এবং কি?: আমরা জানি, GPA বর্তমানে প্রচলিত শিক্ষা মূল্যায়নের একটি সংক্ষিপ্ত রুপ, যার পূর্ণরুপ হলে Grade Point Average (GPA)।Grade Point Average(GPA)আপেক্ষিক গুরত্বের সব বিষয়ে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টের গড়মানকে GPA বলা হয়। অন্যভাবে GPA বলতে বিভিন্ন বিষয়ের গ্রেড পয়েন্টকে একত্র করিয়া সেটির গড় বাহির করা কে বুঝায় এবং তা দিয়াই শিক্ষার্থীর দক্ষতা চিহ্নিত করা হয়। সংক্ষেপে GPA বলতে Grade Point Average কে GPA বলে।
GPA বের করার নিয়ম: আমরা জানি, নিম্নোক্ত অনুমোদিত ছকানুযায়ী মার্ক পেলে আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে প্রচলিত শিক্ষা মূল্যায়ন করা হয়ঃ
লেটার গ্রেড
|
প্রাপ্ত নম্বর
|
গ্রেড পয়েন্ট
|
এ+
|
80-100
|
5.00
|
এ
|
70-79
|
4.00
|
এ-
|
60-69
|
3.50
|
বি
|
50-59
|
3.00
|
সি
|
40-49
|
2.00
|
ডি
|
33-39
|
1.00
|
এফ
|
00-32
|
0.00
|
এইচএসসি জিপিএ বের করার নিয়মঃ
গ্রেডিং সিস্টেমে প্রতিটা গ্রেডের জন্য একটা গ্রেড পয়েন্ট থাকে। সেগুলোর গড় করে গ্রেড পয়েন্ট অ্যাভারেজ বা জিপিএ বের করে।
তবে সবগুলো বিষয়ের আপেক্ষিক গুরুত্ব সমান না থাকলে প্রতিটি বিষয়ের গ্রেড পয়েন্টকে আপেক্ষিক গুরুত্ব দিয়ে গুন করে সেই গুনফলগুলোর যোগফলকে শুধুমাত্র আপেক্ষিক গুরুত্বের যোগফল দিয়ে ভাগ করতে হয়।
ধরুন আপনার প্রাপ্ত নাম্বার, গ্রেড ও পয়েন্ট নিম্নরূপঃ
ইংরেজিঃ ৮৫ A+ =৫
বাংলাঃ ৮৩ A+ =৫
অংকঃ ৭৪ A =৪
পদার্থঃ ৭৬ A =৪
রসায়নঃ ৭৭ A =৪
বিজ্ঞানঃ ৮৫ A =৫
মোট পয়েন্ট =৫+৫+৪+৪+৪+৫=২৭
এখন, (Extra Subject/ ঐছিক বিষয়/4 Subject): ৮৮ A+ =৫
এখন মোট পয়েন্টকে যোগ করে সাবজেক্ট সংখ্যা দিয়ে ভাগ দিলে GPA বের হবে। যেমনঃ ৩০÷৬=5.00(৬টি Subject)।
“এই Extra Subject এ যে পয়েন্ট পাবেন সেখান থেকে ২ পয়েন্ট বিয়োগ করে তা মুল Subject এর সাথে যোগ করতে হয়” এখানে ৫ পয়েন্ট এর জন্য ৫-২ = ৩ পয়েন্ট মুল পয়েন্ট এর সাথে যোগ হবে।
= মুল পয়েন্ট + Extra Subject পয়েন্ট= মূল পয়েন্ট ২৭ + Extra পয়েন্ট ৩ = ৩০এখন মোট পয়েন্টকে যোগ করে সাবজেক্ট সংখ্যা দিয়ে ভাগ দিলে GPA বের হবে। যেমনঃ ৩০÷৬=5.00(৬টি Subject)।
আপনি A+ গ্রেডে 5.00 পয়েন্ট পেয়েছেন।
CGPA বের করার নিয়ম:
Cumulative Grade Point Average (CGPA) কাকে বলে এবং কি?: CGPA মানে হলো Cumulative Grade Point Average, আপেক্ষিক গুরুত্বের সব বিষয়ে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টের মান শতকরা আকারে হিসাব করে গড়মান আকারে প্রকাশ করাকে CGPA বলা হয়। যত ইয়ারের রেজাল্ট পেয়েছেন সব গুলা ইয়ারের পয়েন্ট যোগ করে ততো ইয়ার দিয়ে ভাগ দিলে CGPA পাবেন।
CGPA বের করার নিয়ম:
যেমন ধরুন:
১ম বর্ষে পেলেন 3.30২য় বর্ষে পেলেন 3.40৩য় বর্ষে পেলেন 3.60 এবং৪র্থ বর্ষে পেলেন 3.70 সব যোগ করলে হবে 14, একে 4 দিয়ে ভাগ দিলে হবে 3.5 ।
80-100 A+ 4.00
Grade Point Average (GPA) এবং Cumulative Grade Point Average (CGPA) দুটি শব্দের সাথে আমরা পরিচিত। এর মধ্যে GPA আমরা মেট্রিক ও ইন্টারমিডিয়েট পাস করার পর হিসেব করতে পারলেও অনার্স পড়তে এসে বুঝতে পারি না CGPA কিভাবে বের করবো।
৪ বছরের কোর্সে প্রতি বছর আপনি যে মার্ক অর্জন করবেন সেটার গড়কে বলা হয় GPA আর ৪ বছরের মোট রেজাল্টের গড়কে বলা হয় CGPA।
প্রতি ইয়ারে সাবজেক্ট ভিত্তিক ক্রেডিট থাকে।এটা আপনার সিলেবাসে প্রতিটা সাবজেক্ট এর পাশেই লেখা দেখবেন। এটি ক্রেডিট বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা ডিপার্টমেন্ট ভেদে ভিন্ন হতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেডিং সিস্টেম-1:
বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেডিং সিস্টেম-1:
75-79 A 3.75
70-74 A- 3.50
65-69 B+ 3.25
60-64 B 3.00
55-59 B- 2.75
50-54 C+ 2.50
45-49 C 2.25
40-44 D 2.00
00-39 F 0.00
বিভাগ সমূহঃ
৪.০০ স্কেলে- ১ম বিভাগঃ ৩.০০ বা তার উপরে।
৪.০০ স্কেলে- ২য় বিভাগঃ ২.২৫ বা তার উপরে এবং ৩.০০ এর নিচে।
৪.০০ স্কেলে- ৩য় বিভাগঃ ১.৬৫ বা তার উপরে এবং ২.২৫ এর নিচে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেডিং সিস্টেম-2:
৮০%-৮০+% =এ+ (৪.০০) ১৬
৭৫%-৭৯% =এ (৩.৭৫) ১৫
৭০%-৭৪% =এ- (৩.৫০) ১৪
৬৫%-৬৯% =বি+ (৩.২৫) ১৩
৬০%-৬৪% =বি (৩.০০) ১২
৫৫%-৫৯% =বি- (২.৭৫) ১১
৫০%-৫৪% =সি+ (২.৫০) ১০
৪৫%-৪৯% =সি (২.২৫) ৯
৪০%-৪৪% =ডি (২.০০) ৮
৪০% এর নিচে =এফ (০.০০)
৪.০০ স্কেলে- ১ম বিভাগঃ ৩.০০ বা তার উপরে।
৪.০০ স্কেলে- ২য় বিভাগঃ ২.২৫ বা তার উপরে এবং ৩.০০ এর নিচে।
৪.০০ স্কেলে- ৩য় বিভাগঃ ১.৬৫ বা তার উপরে এবং ২.২৫ এর নিচে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রেডিং সিস্টেম-2:
৭৫%-৭৯% =এ (৩.৭৫) ১৫
৭০%-৭৪% =এ- (৩.৫০) ১৪
৬৫%-৬৯% =বি+ (৩.২৫) ১৩
৬০%-৬৪% =বি (৩.০০) ১২
৫৫%-৫৯% =বি- (২.৭৫) ১১
৫০%-৫৪% =সি+ (২.৫০) ১০
৪৫%-৪৯% =সি (২.২৫) ৯
৪০%-৪৪% =ডি (২.০০) ৮
৪০% এর নিচে =এফ (০.০০)
কোর্স ভিত্তিক নাম্বারের ভিন্নতা থাকতে পারে। যেমন সব কোর্স ১০০ নাম্বারের হয় না। কিছু কোর্স থাকে দুটো ৫০ করে ১০০ নাম্বার।
এক ইয়ারে আপনি যে বিষয়গুলা পড়বেন এদের প্রত্যেকটিকে একেকটি কোর্স বলা হয়। পাশ নম্বর বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক তারতম্য আছে।
ধরুনঃ
আপনি প্রথম বর্ষে মোট ৬ টি সাবজেক্ট পড়ছেন। প্রত্যেকটা ৪ ক্রেডিট করে মোট ২৪ ক্রেডিট। এবার পরীক্ষায় প্রত্যেক সাবজেক্টে আপনি পেয়েছেন ৪০ করে। তাহলে ৪০ পেলে ২ পয়েন্ট পেয়েছেন প্রতি সাবজেক্টে। তাহলে ৬টি সাবজেক্টে পেয়েছেন (৬x৮) মানে ৪৮ পয়েন্ট। উপরে লক্ষ্য করুন প্রতিটা সাবজেক্ট এর পাশে ঠিক কত নাম্বার পেলে কত পয়েন্ট হবে সেটা লেখা আছে। তাহলে ৪৮÷২৪ তাহলে আপনার সিজিপিএ ২।
এবার প্রতিটা সাবজেক্টে যদি আপনি ৮০ নাম্বার করে পান আপনার পয়েন্ট প্রতিটায় হবে ১৬ করে। তাহলে ৬টি সাবজেক্ট কে গুণ করবেন ১৬ দিয়ে। মানে (১৬x৮=১২৮÷২৪=৪ মানে আপনার সিজিপিএ ৪।
সব ইউনিট এই নিয়ম অনুসরন নাও করতে পারে আমি যেটা দেখিয়েছি সেটা সাধারন নিয়ম অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ই এই নিয়ম অনুসরন করে। আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে উদাহরন হিসাবে দিচ্ছি:
১. ধরুন আপনার মোট বিষয় ৬ টি। যেমন: হিসাববিজ্ঞান, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, অর্থনীতি, ফিন্যান্স এবং স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস।
২. হিসাববিজ্ঞানের টোটাল মার্কস হলো ১০০ আর ক্রেডিট ৪। ম্যানেজমেন্ট এর মার্কস ১০০ আর ক্রেডিট ৪। মার্কেটিং এর টোটাল মার্কস১০০ ক্রেডিট ৪। অর্থনীতির টোটাল মার্কস ১০০ আর ক্রেডিট ৪। ফিন্যান্স এর টোটাল মার্কস ১০০ ক্রেডিট ৪। ইতিহাসের টোটাল মাকর্স ১০০ ক্রেডিট ৪। তাহলে আপনার সর্বমোট ক্রেডিট হল ৪+৪+৪+৪+৪+৪=২৪
৩. এখন, ধরুন আপনি হিসাববিজ্ঞানে B+ (3.25) ম্যানেজমেন্টে B (3.00) মার্কেটিং এ B (3.00) অর্থনীতিতে C (2.25) ফিন্যান্স এ C+ (2.50) ইতিহাসে B+ (3.25) পেলেন।
৪. এখন আপনার কাজ হলো প্রত্যকটা বিষয়ের পয়েন্ট কে ঐ বিষয়ের ক্রেডিট দিয়ে গুন করা। চলুন করা যাক.... হিসাববিজ্ঞান (৩.২৫ গুন ৪) =১৩ ম্যানেজমেন্ট (৩ গুন ৪) =১২ মার্কেটিং (৩ গুন ৪)=১২ অর্থনীতি (২.২৫ গুন ৪) =৯ ফিন্যান্স (২.৫০ গুন ৪)=১০ ইতিহাস (৩.২৫ গুন ৪)= ১৩ ক্রেডিট দিয়ে গুন করার পর আপনার টোটাল পয়েন্ট হলো। (১৩+১২+১২+৯+১০+১৩)=৬৯
৫. এবার টোটাল পয়েন্ট কে, টোটাল ক্রেডিট দিয়ে ভাগ করি। (৬৯/২৪)=২.৮৭৫ বা ২.৮৮(প্রায়)। উক্ত ২.৮৮ ই হলো আপনার CGPA।
আশা করি এবার নিজেরাই নিজেদের টা হিসাব করতে পারবেন।
[পোষ্টটি কেমন হলো তা কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন। সেই সাথে লাইক/ শেয়ার করতে ভূলবেন না।এই পোষ্টের ব্যাপারে কোন জিজ্ঞাসা থাকলে জানাবেন। সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো। এথানে আমি আমার জানা কিছু টিপস আর অভিজ্ঞতাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। নিয়মিত এই ব্লগে যোগদিন এবং অন্যদের বলুন এই ব্লগে যোগ দিতে।]
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদান্তে
*****মোঃ আলমগীর কবির*****
রেজাল্টে কখনও ৪.৯৭ জিপিএ আসতে পারে নি?
ReplyDelete